প্রত্যাশা
.
তখন টাকার লোভে নামাজ পড়া ভদ্রলোক বললো, আপনি তো বললেন প্রতি ওয়াক্ত নামাযের জন্য এক টাকা দিবেন!!! যা বলছেন হিসেব করে দিয়ে দিন্
.
কিন্তু ভদ্রলোক কোন রকমে টাকা দিবে না
.
তারপর নব্য নামাজী বললো, আমি আগেই জানতাম আপনি টাকা দিবেন না তাই নামাযগুলো ওজু ছাড়া পড়েছি!
.
স্যার এই কৌতুকটি কেনো বলেছেন তা অনেক চিন্তা করার বুঝলাম মূল বেপার হলো যা করার তা কোন কিছু পাওয়ার প্রত্যাশা না করে করা দরকার!
.
কাউকে লোভ দেখিয়ে কোন কাজ করালে তার মধ্যে ঘাপলা থাকে বরং তাকে ভালবেসে কাজটি করার জন্য উৎসাহিত করা দরকার!
.
আবার উল্টোও হয়,
.
শুনেছি সন্দ্বীপে আমার এক দাদা আখ পছন্দ করতেন! তখন দাদার মা ঘরের দরমায় আখ লুকিয়ে রাখতেন আর বলতেন সব পড়া শেষ করে তা মুখস্ত দিলে একটি আখ দিবেন!
.
ঐ আখ পাওয়ার আশায় দাদা পড়া মুখস্ত করে লিখে দিতেন! পরে দাদা খুব ভালো অবস্থানে গিয়েছিলেন!
.
ভালো অবস্থানে থাকা আরেক চাচাকে পড়া থেকে জোর করে ধরে এনে গোল কিপার হিসেবে বসিয়ে দিতেন চাচাতো ভাইয়েরা,
.
তারপর তিনি ইচ্ছে করে গোল খেতেন এবং এই কারণে তাকে বাকী খেলোয়াররা এক প্রকার লাল কার্ড দিয়ে মাঠ থেকে বের করে দিতো অতপর সেই চাচা বাসায় এসে আবার পড়তে বসতো!!!
.
জীবনে সেই লাল কার্ড খাওয়া মানুষগুলো আজ গাড়ি বাড়ি এবং প্রতিষ্ঠানের মালিক বনে গেছে,
.
কাজের প্রতি নেশা থাকতে হয়! মানুষ ওসাইন বোল্টের অল্প কিছু সেকেন্ডে একশ মিটার দৌড় দেখে কিন্তু এর পিছনে এগারো বছরের দৈনিক এগারো ঘন্টা করে পরিশ্রম দেখে না
.
যা হয় আরকি! যে খেলা পারেনা সে খেলোয়ার জীবন গোল কিপার হয়! আমি নিজেও ফুটবল ভালো খেলতে পারি না বলে গোল কিপার্ থাকতাম!
.
তবে পা দিয়ে ভালো শ্যুট করতে পারতাম বলে বল কিক্ করলে তা আবার প্রতিপক্ষের খেলোয়ার দ্বারা গোল বক্সে ফিরে আসতো!
.
কোন কাজে লেগে থাকলে ব্যর্থতাগুলো ঠিক এভাবে গোল হয়ে সফলতা নিয়ে ফিরে আসে!
তখন টাকার লোভে নামাজ পড়া ভদ্রলোক বললো, আপনি তো বললেন প্রতি ওয়াক্ত নামাযের জন্য এক টাকা দিবেন!!! যা বলছেন হিসেব করে দিয়ে দিন্
.
কিন্তু ভদ্রলোক কোন রকমে টাকা দিবে না
.
তারপর নব্য নামাজী বললো, আমি আগেই জানতাম আপনি টাকা দিবেন না তাই নামাযগুলো ওজু ছাড়া পড়েছি!
.
স্যার এই কৌতুকটি কেনো বলেছেন তা অনেক চিন্তা করার বুঝলাম মূল বেপার হলো যা করার তা কোন কিছু পাওয়ার প্রত্যাশা না করে করা দরকার!
.
কাউকে লোভ দেখিয়ে কোন কাজ করালে তার মধ্যে ঘাপলা থাকে বরং তাকে ভালবেসে কাজটি করার জন্য উৎসাহিত করা দরকার!
.
আবার উল্টোও হয়,
.
শুনেছি সন্দ্বীপে আমার এক দাদা আখ পছন্দ করতেন! তখন দাদার মা ঘরের দরমায় আখ লুকিয়ে রাখতেন আর বলতেন সব পড়া শেষ করে তা মুখস্ত দিলে একটি আখ দিবেন!
.
ঐ আখ পাওয়ার আশায় দাদা পড়া মুখস্ত করে লিখে দিতেন! পরে দাদা খুব ভালো অবস্থানে গিয়েছিলেন!
.
ভালো অবস্থানে থাকা আরেক চাচাকে পড়া থেকে জোর করে ধরে এনে গোল কিপার হিসেবে বসিয়ে দিতেন চাচাতো ভাইয়েরা,
.
তারপর তিনি ইচ্ছে করে গোল খেতেন এবং এই কারণে তাকে বাকী খেলোয়াররা এক প্রকার লাল কার্ড দিয়ে মাঠ থেকে বের করে দিতো অতপর সেই চাচা বাসায় এসে আবার পড়তে বসতো!!!
.
জীবনে সেই লাল কার্ড খাওয়া মানুষগুলো আজ গাড়ি বাড়ি এবং প্রতিষ্ঠানের মালিক বনে গেছে,
.
কাজের প্রতি নেশা থাকতে হয়! মানুষ ওসাইন বোল্টের অল্প কিছু সেকেন্ডে একশ মিটার দৌড় দেখে কিন্তু এর পিছনে এগারো বছরের দৈনিক এগারো ঘন্টা করে পরিশ্রম দেখে না
.
যা হয় আরকি! যে খেলা পারেনা সে খেলোয়ার জীবন গোল কিপার হয়! আমি নিজেও ফুটবল ভালো খেলতে পারি না বলে গোল কিপার্ থাকতাম!
.
তবে পা দিয়ে ভালো শ্যুট করতে পারতাম বলে বল কিক্ করলে তা আবার প্রতিপক্ষের খেলোয়ার দ্বারা গোল বক্সে ফিরে আসতো!
.
কোন কাজে লেগে থাকলে ব্যর্থতাগুলো ঠিক এভাবে গোল হয়ে সফলতা নিয়ে ফিরে আসে!
No comments