appeltv

গনি মিয়া

একদিন গনি মিয়া শিশু রহিমাকে ধর্ষণের হাত থেকে রক্ষা করলো এবং রহিমার যৌবন আসা পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকলো।
একদিন রহিমার শরীরে যৌবন আসলো। কাজল কালো ডাগর ডাগর চোখ, মেঘনার ঢেউয়ের মত উথাল পাথাল কেশ ওয়ালা রহিমার উপড়ে ঝাঁপিয়ে পরলো গনি মিয়া।
সেই থেকেই শুরু! 

এরপর প্রতিনিয়তই গনি মিয়া ঝাঁপিয়ে পড়ে রহিমার উপর। রহিমাও নীরবে চোখের পানি ফেলে সহ্য করে যায় গনি মিয়াঁকে।
সহ্য করবেই বা না কেন! একদিন এই গনি মিয়াই যে তার ইজ্জত বাঁচিয়েছিল! সেই উপকারের ঋণ যে পরিশোধ করতেই হবে রহিমাকে!
আর তাইতো নিজের ঘটি মাটি সব দিয়ে সাথে নিজের পরনের কাপড় খুলে দেহ-মন-প্রান সব দিয়ে গনি মিয়ার মনোরঞ্জন করে আসছে রহিমা!
এখনো রহিমা পরিশোধ করতে পারে নাই গনি মিয়ার অবদানের ঋণ। এখনো নীরবে প্রতিনিয়ত চোখের পানি ফেলে গনি মিয়াকে সহ্য করে ১৯৭১ এর ২৬শে মার্চ জন্ম নেওয়া ৪৮ বছর বয়সী রহিমা!
(এই গল্পের কাহিনী এবং চরিত্র সম্পূর্ণ কাল্পনিক, বাস্তবের কোন ঘটনা বা ব্যাক্তি চরিত্রের সাথে মিলে গেলে তা হবে কাকতালীয় এবং তার জন্য পোস্ট দাতা দায়ী নয়)

No comments

Powered by Blogger.